এম এ রশীদ::
হাজী সমছি ভিলা,৯৪৮ পূর্ব শেওড়াপাড়া,মিরপুর ঢাকা ১২১৬ প্রকাশ্যে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। হামলাকারীরা ব্যাপক ভাংচুর ও লুটপাট করেই থামেনি,যাওয়ার সময় বাসার ১২ ফিটের মেইন গেইট খুলে নিয়ে যায়।
গত(১০ ফেব্রুয়ারি)সকাল ১০:৩০ মিনিটের সময় ১৫/২০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল বাসায় হামলা করে এবং মেশিন দিয়ে মেইন গেইট কেটে ভিতরে প্রবেশ করে।প্রবাসীর অভিযোগ ৯ ফেব্রুয়ারি আমার অসুস্থ বড় ভাই ছাড়া বাকি সবাই আমার মামার মৃত্যুর সংবাদে সিলেটে চলে যান।এবং ঘটনার দিন আমার ভাতিজি আমেরিকা যাওয়ার জন্য এয়ারপোর্টে রওয়ানা দেওয়ার প্রস্তুতি নেয়,ঠিক ঐ সময় ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী বাহিনী বাসার ভিতরে ঢুকে যায় এবং কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই আমার বড় ভাইকে গলা ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলে দেয় এবং মেরে ফেলার হুমকি দেয়।এখন ভাতিজির জীবনের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন।এয়ারপোর্ট থেকে ফিরে এসে দেখতে পান ১২ ফিটের লোহার মেইন গেইট মেশিন দিয়ে কেটে নিয়ে চলে যায় যার মূল্য আনুমানিক দেড় লক্ষ টাকা।এছাড়াও ভুক্তভোগির অভিযোগ আমার বিল্ডিং এর পাশে আমার নিজস্ব মালিকানাধীন খালি জায়গাটিও সন্ত্রাসীরা দখল করে ফেলে।পরে ঐ দিন আমার ভাই স্থানীয় কাফরুল থানায় যোগাযোগ করেন কিন্ত আমরা কোন ধরনের আইনি সহযোগিতা পাইনি।এবং প্রশাসন কোন প্রকার আইনি ব্যবস্থা নেয় নাই।তাই আমি যুক্তরাজ্য প্রবাসী হয়ে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশ হাই কমিশনারের আমার জানমালের ক্ষয়ক্ষতি ও নিরাপত্তা চেয়ে দুইটি আবেদন দাখিল করি সেনিয়া মুন্নী প্রথম সচিব আমার আবেদনগুলি বাংলাদেশ হাই কমিশনারের বরাবর দাখিল করার পরও অনুলিপি,সদয় অবগতি পুলিশ সুপার,ঢাকা উত্তর,পরিচালক(কন্স্যুলার ও কল্যাণ)পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ঢাকা।ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,কাফরুল থানা,ঢাকা বরাবর দেওয়া হয়,ফারহান চৌধুরীর অভিযোগ অতি দুঃখের বিষয় হলে ও সত্য যে,চারদিন আমার বড় ভাই কাফরুল থানায় যাওয়ার পরও আমাদের মামলা নেয়নি,পরবর্তীতে দৈনিক আজকের বসুন্ধরা’র প্রতিবেদক থানায় গিয়ে এ বিষয়ে জানতে চান কেন আপনারা ব্রিটিশ হাই কমিশনারের অভিযোগের প্রেক্ষিতেও মামলা নেননি,দৈনিক আজকের বসুন্ধরার প্রতিবেদকের প্রশ্নের প্রেক্ষিতে স্থানীয় কাফরুল থানা মামলা নিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।শুধু ডাকাতি না তারা বিবাদীঃমেহেদি হাসান,ফয়েজুল ইসলাম,আব্দুল আলীম,জুয়েল অজ্ঞাতনামা আরো ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী জোরপূর্বক ওয়াসার অনুমতি ব্যতীত আমাদের ব্যাক্তি মালিকানা ডিআইটির বিল্ডিং এর ভিতর দিয়া জোর পূর্বক পানির লাইন করে নেয়,ঐ খানেও দৈনিক আজকের বসুন্ধরা’র প্রতিবেদক মিরপুর ১৩ ঢাকা ওয়াসার অফিসে গেলে জানতে পারেন মেহেদি হাসান,ফয়েজুল ইসলাম,আলিম ও জুয়েল আবেদন করে আমার হোল্ডিং নং দিয়ে, কিন্তু ঢাকা ওয়াসা কর্তৃপক্ষ অনুমতি দেয়নি,দুঃখের বিষয় হলো ঢাকা ওয়াসা অফিস থেকে ও বিনা অনুমতিতে তারা জোর পূর্বক ওয়াসার কথা বলে মিরপুর ১৩ অফিস ঢাকা ওয়াসার কিছু অসাধু ব্যক্তি দিয়ে পানির লাইন করে নেয়,এরপরে ও তারা থামেনি,রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ জোন ৩ জোনাল অফিস,মহাখালী,ঢাকা, প্রকৌশলী শেগুফতা শারমীন আশরাফ অথরাইজড অফিসার -৩/২ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর করা ঢাকা থেকে মিথ্যা একটি চূড়ান্ত নোটিশ আমার বাসায় আসে আমরা নাকি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত বিল্ডিং এর কাজ করিতেছি,এব্যাপারে উনার অফিসে গেলে জানানো হয় উনি ছুটিতে আছেন,কারন উনার মা হাসপাতালে আইসিইউতে এমন কি তিনি দেশের বাহিরে থেকে যোগাযোগ করেন উনি নিজেই বলেন তিনি ছুটিতে, প্রশ্ন হল আমার বিল্ডিং এ ১৯৮০ সাল থেকে অলরেডি রাজউকের পূর্বের অনুমতি নিয়ে কাজ করা আছে, এ ব্যাপারে দৈনিক আজকের বসুন্ধরা’র প্রতিবেদক যোগাযোগ করেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রকৌশলী শেগুফতা শারমীন আশরাফ অথরাইজড অফিসার তখন একজন ইন্সপেক্টরের নাম্বার দেন এবং পরামর্শ দেন ঐ ইন্সপেক্টর এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য,ইন্সপেক্টর আসিকুর রহমান জানান মেহেদি হাসান,ফয়েজুল ইসলাম,সাংবাদিক পরিচয়ে নাসির,আলিম ও জুয়েল মিথ্যা তথ্য দিয়ে এসব করাচ্ছে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত এবং আশ্বাস দেন এ ব্যাপারটা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।আবার নতুন করে ৪/৩/২০২৫ ইংরেজি জোর করে ১টি ট্রাক এনে আমার গেইটের ভিতরে ডুকে আমার বাসার পিছনের বাউন্ডারি করা ওয়াল ভেঙ্গে ফেলে চলে যায়।প্রবাসী ফারহান চৌধুরী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন এটা কি মগের মুল্লুক?আমি ব্রিটিশ হাই কমিশনার অভিযোগ করেও কোন প্রতিক্রিয়া পাইনি।জানা-যায় সন্ত্রাস বাহিনী মেহেদী হাসান, রাজিব,পিতা-অজ্ঞাত,আব্দুল আলিম,পিতা-আফতাব উদ্দিন,হাজি বাসার নং৮৫৭ পূর্ব শেওড়াপাড়া,ফয়েজুল ইসলাম গং পিতা-শরিফ উল্লা মাতা-ফাতেমা বেগম সুইটি বাসা নং ৬৭৮/৪ গ্রাম উত্তর কাফরুল থানা কাফরুল জেলা ঢাকা।এরা সংঘবদ্ধ দল মিলে আমার বাসা দখল করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে।আরোও জানাযায় স্হানীয় একজন হলুদ সাংবাদিক নাসির না’কি ও তাদের সাথে জড়িত।উল্লেখ্য-যে ফারহান চৌধুরীর বড় ভাই ফয়জুর রহমান চৌধুরী মেট্রোপলিটন চিফ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ঢাকা বাদী হয়ে মামলা করেন,মামলাটি তদন্তদিন অবস্থায় আছে। সরেজমিনে গিয়ে আরো জানা যায় জনাব ফারহান আহমদ চৌধুরী লন্ডন প্রবাসী উনি দেশে বিদেশে অত্যান্ত পরিচিত মুখ এ ছাড়া ও উনার প্রতিষ্ঠিত মা/বাবার নামে মজির উদ্দিন ও সমছি খানম চৌধুরী ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে আসছেন গরিব দুঃখীদের মাঝে
তিনি যুক্তরাজ্যে একজন সফল ব্যবসায়ী
আপনার মতামত লিখুন :