
দেশের মানুষ বিগত প্রায় দেড় যুগেরও বেশি সময় জাতীয় নির্বাচনে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি,এবং এই ভোটাধিকার প্রয়োগ করার জন্য দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে প্রায় ১৪ মাস হতে চললো সৌরাচার পালিয়েছে। জনগন ভোট দেওয়ার জন্য তাদের অধিকার প্রয়োগের জন্য নির্বাচিত প্রতিনিধির মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করার জন্য তারা অত্যান্ত আগ্রহী এবং গনতন্ত্র পূর্ন প্রতিষ্ঠিত হক এটই হচ্ছে বর্তমান সংকট পুত্তরণের সবচেয়ে বড় অগ্রগতি হবে।গনতন্ত্র যদি প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে জনগণের সরকার হবে,দায়িত্বশীল সরকার হবে,তারা দায়িত্ব নিয়ে দায়িত্ব গ্রহন করতে পারবে এবং আজকে যে দেশের অর্থনীতি দেশের সামাজিক কোন কোন ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করানোর প্রয়াস, সৌরাচার ফিরিয়ে আসা,অথবা সৌরাচারি কায়দায় কেউ কেউ বিভিন্ন দলের কথা বলে সেগুলোর আইনুগভাবে পরিচালনা করা এবং আজকের যে নতুন প্রজন্ম তাদের জন্য যদি সত্যিকার অর্থেই কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা না যায় তাহলে সত্যিকার অর্থে দেশের যে যুবসমাজ যারা সত্যিকার অর্থে আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়ার জন্য যাদেরকে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেই মানুষগুলোর জন্য সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় হিলি আমদানি রপ্তানিকারক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ের সময় উপরোক্ত কথাগুলি বলেন।
তিনি আরও বলেন, যারা পিআর পদ্ধতিতে ভোট চাচ্ছে তারা পিআর পদ্ধতি ব্যাপারে যখন তারা গত ডিসেম্বর মাসে তাদের প্রার্থী ঘোষনা করেছে, আপনি খেয়াল করে দেখবেন তারা তখনও কিন্তু তারা পেয়ার বলেনি, তখন তারা সংস্কার প্রস্তাবনাই দেইনি আর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল ২২ ডিসেম্বরে ২৩ জুলাইয়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ৩১ দফা যে রাস্ট্র সংস্কারের কর্মসুচি দিয়েছে বা রাস্ট্র পরিচালনা কর্মসুচি দিয়েছে সেখানে সবকিছু উল্লেখ আছে।আর বাংলাদেশের মানুষ সবসময় বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে সরাসরি ভোটে অভ্যস্ত এবং এটি তারা প্র্যাকটিস করেছে। কাজেই দেশের মানুষ কোন অবস্থাতেই এই প্রফেশনাল প্রেজেন্টেশন এই ভোট কি এবং যে প্রার্থীকে তারা দেখলো না, যে প্রার্থীকে তারা চিনে না যানে না,যে প্রার্থী হিসেবে তাদের কোন ইন্টারেশন হবে না সেই প্রার্থীকে আমাদের দেশের মানুষ ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবে এটা বাংলাদেশের ৫৪ বছরেও প্রাকটিস হয় নাই, পাকিস্তানের ২৪ বছর প্র্যাকটিস হয়নি,আর বাংলাদেশে এর প্র্যাকটিসও করা হয় নাই, কাজেই পেয়ার পদ্ধতির ব্যাপারে আমাদের দলের বক্তব্য স্পষ্ট আমরা চাই সরাসরি ভোট দেয় সে ভোট চাই।
পরে তিনি হাকিমপুরের ২০ টি মন্ডপ পরিদর্শন করেন এবং প্রতিটি মন্ডপে ৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেন।
এতে উপস্থিত ছিলেন হাকিমপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফেরদৌস রহমান, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রেজা আহমেদ বিপুল, পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরিদ খান,সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হকসহকসহ দলের নেতাকর্মীরা।
আপনার মতামত লিখুন :